| ১১ |
দরদাতার যোগ্যতা |
-
১. নিলাম ক্রয়কারী প্রতিষ্ঠানের নগদ অর্থ/ ঋণ সুবিধার ন্যূনতম পরিমাণ হতে হবে উদ্ধৃত মূল্যের সমান বা বেশি।
-
২. নিলাম ক্রয়কারী প্রতিষ্ঠানের হালনাগাদ ট্রেড লাইসেন্স, ই-টিন সার্টিফিকেট/ আয়কর পরিশোধ সনদপত্র ও ভ্যাট নিবন্ধন সনদপত্র থাকতে হবে।
|
| ১২ |
ই-অকশনের আবেদন ফী |
৳ ১,০০০.০০ /=
(এক হাজার) মাত্র (অফেরতযোগ্য) ই-অকশনের আবেদন ফী হিসেবে সংশ্লিষ্ট ব্যাংকে জমাদানের মাধ্যমে নিলামে অংশগ্রহন করতে হবে।
|
| ১৩ |
দরপত্র/নিলামের জামানত |
৳ ৩২,০০০.০০ (ফেরতযোগ্য) সংশ্লিষ্ট ব্যাংকে নিলামের সিকিউরিটি মানি হিসেবে জমাদানের মাধ্যমে নিলামের সিডিউলে অ্যাক্সেস করতে হবে।
|
| ১৪ |
কাজ সমাপ্তির সময় |
ডেলিভারি অর্ডার জারীর ৩০ দিনের মধ্যে।
|
| ১৫ |
দরপত্র আহ্বানকারী কর্মকর্তার নাম |
ফজিলাতুন নেছা
|
| ১৬ |
দরপত্র আহ্বানকারী কর্মকর্তার পদবী |
প্রকল্প পরিচালক |
| ১৭ |
দরপত্র আহ্বানকারী কর্মকর্তার দাপ্তরিক ঠিকানা |
প্রকল্প পরিচালক, ইএসপিএসএন (জিটুজি) প্রকল্প, ডিপিডিসি, ২য়তলা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, ১৩২/৩৩/১১ কেভি সাবস্টেশন বিল্ডিং, ঢাকা-১০০০। |
| ১৮ |
দরপত্র আহ্বানকারী কর্মকর্তার ফোন নম্বর |
|
| ১৯ |
শর্তাবলী |
-
১. এটি একটি অন-লাইন ভিত্তিক নিলাম প্রক্রিয়া। নিলামে আগ্রহী দরদাতাগণ https://auction.dpdc.org.bd ওয়েবসাইটের মাধ্যমে নিলামে অংশগ্রহণ করতে পারবেন। এজন্য দরদাতাকে ডিপিডিসি'র ই-অকশন সিস্টেমে নিবন্ধিত হতে হবে। ই-অকশন সিস্টেমে নিবন্ধনের জন্য দরদাতা কোম্পানীর নাম, ইমেইল ও মোবাইল নম্বর প্রয়োজন হবে।
-
২. ডিপিডিসি'র ই-অকশন সিস্টেমের মাধ্যমে অনলাইনে নিলাম দরপত্র দাখিল করতে হবে। ডাক, কুরিয়ার সার্ভিস কিংবা ফ্যাক্সের মাধ্যমে প্রাপ্ত কোন "নিলাম দরপত্র" গ্রহণযোগ্য বলে বিবেচিত হবে না।
-
৩. ই-অকশন সিস্টেমে নির্দিষ্ট তারিখ ও সময়ের মধ্যে নিলাম দরপত্র দাখিল করতে হবে।
-
৪. ই-অকশন সিস্টেম ব্যবহার করে কোন ধরনের কারিগরি ত্রুটির (ইন্টারনেট সংযোগ না থাকা বা ধীর গতি / corrupted/ virus infected file ডাউনলোড বা আপলোড করতে না পারা ইত্যাদি) জন্য যথা সময়ে দর প্রদান করতে না পারার দায় কর্তৃপক্ষ বহন করবে না।
-
৫. আংশিক মালামালের জন্য দরপত্র দাখিল করা যাবে না এবং তা গ্রহণযোগ্য হবে না।
-
৬. শর্তাধীন/শর্তযুক্ত (Conditional) নিলাম দর গ্রহণযোগ্য হবে না।
-
৭. দরপত্র প্রস্তাবের বৈধতার মেয়াদ দরপত্র দাখিলের শেষ সময় হতে ১২০ (একশত বিশ) দিন পর্যন্ত বলবত থাকবে।
-
৮. হালনাগাদ ট্রেড লাইসেন্স (স্ক্যানড কপি) অনলাইনে দাখিল করতে হবে।
-
৯. ই-টিন সার্টিফিকেট/ আয়কর পরিশোধ সনদপত্র (স্ক্যানড কপি) অনলাইনে দাখিল করতে হবে।
-
১০. ১৩ ডিজিটের বিজনেস আইডেনটিফিকেসন নাম্বার (BIN) সহ ভ্যাট নিবন্ধন সনদপত্র(স্ক্যানড কপি) অনলাইনে দাখিল করতে হবে ।
-
১১. ব্যাংক সলভেন্সি / ব্যাংক স্টেটমেন্ট/ ব্যাংক ক্রেডিট লেটার (স্ক্যানড্ কপি) অনলাইনে দাখিল করতে হবে যার পরিমাণ হতে হবে উদ্ধৃত মূল্যের সমান বা বেশি। সংশ্লিষ্ট ডকুমেন্ট ইস্যুর তারিখ দরপত্র আহবান ও দরপত্র উন্মুক্তকরণ তারিখের মধ্যে হতে হবে।
-
১২. প্রতিষ্ঠানের মালিকের জাতীয় পরিচয় পত্র (স্ক্যানড কপি) অনলাইনে দাখিল করতে হবে।
-
১৩. যে মালামাল ডেলিভারি নিবে তার স্বাক্ষর সত্যায়িত করে অথরাইজেশন লেটার (স্ক্যানড কপি) অনলাইনে দাখিল করতে হবে।
-
১৪. যে মালামাল ডেলিভারি নিবে তার জাতীয় পরিচয় পত্র (স্ক্যানড কপি) অনলাইনে দাখিল করতে হবে।
-
১৫. আগ্রহী ব্যক্তি/ প্রতিষ্ঠানকে ০১টি ভবন ভাঙ্গার অভিজ্ঞতা সম্পর্কিত কাগজপত্র (স্ক্যানড কপি) অনলাইনে দাখিল করতে হবে।
-
১৬. দরদাতাকে নিজ প্যাডে ভবন ভাঙ্গা/অপসারণ পদ্ধতি উল্লেখ করে (স্ক্যানড কপি) অনলাইনে দাখিল করতে হবে। ভবন ভাঙ্গার জন্য কোন প্রকার বিস্ফোরক ব্যবহার করা যাবে না।
-
১৭. নিলামকৃত মালামালের বিপরীতে কোন warranty প্রযোজ্য হবে না।
-
১৮. নির্বাহী প্রকৌশলী মোঃ আবু সাকলায়েন (ফোন: 01730335174), ইএসপিএসএন (জিটুজি) প্রকল্প,ডিপিডিসি এর পূর্ব অনুমতি সাপেক্ষে নিলামের স্থাপনা যে অবস্থায় আছে সে অবস্থায় সরেজমিন প্রত্যক্ষ করা যাবে এবং বাস্তব অবস্থা অনুযায়ী দর প্রস্তাব করতে হবে।
-
১৯. দর প্রদানের সময় ভ্যাট/ট্যাক্স সহ মালামালের মূল্য উদ্ধৃত করতে হবে। বিজয়ী দরদাতা চূড়ান্ত পর্যায়ে তার উদ্ধৃত মুল্য পরিশোধের পর বিধি মোতাবেক ধার্যকৃত ভ্যাট/ট্যাক্স কর্তন করে সরকারী কোষাগারে জমাদান করা হবে।
-
২০. ডিপিডিসি কর্তৃপক্ষের চাহিদা মোতাবেক নিলাম দরদাতাকে মূল নথি/কাগজপত্র প্রদর্শন করতে হবে। দরপত্র মূল্যায়নকালে আংশিক(Partial), জাল(Forged) বা নকল(Fake) নথি-কাগজপত্র পাওয়া গেলে দরদাতার জামানত বাজেয়াপ্ত করা হবে এবং তার দরপ্রস্তাব বাতিল বলে গণ্য হবে।
-
২১. ত্রুটিপূর্ণ ও অসম্পূর্ণ দরপত্র বাতিল বলে গণ্য হবে।
-
২২. গ্রহণযোগ্য সর্বোচ্চ দরদাতার (Technically Responsive Highest Bidder) অনুকূলে Notification of Award (NOA) প্রদান করা হবে।
-
২৩. NOA প্রাপ্তির ১৫ (পনের) দিনের মধ্যে বিজয়ী দরদাতাকে সংশ্লিষ্ট নিলামের দরপত্রে ভ্যাট/ট্যাক্সসহ উদ্ধৃত মূল্য অনলাইনে প্রস্তুত টোকেনের মাধ্যমে নির্দিষ্ট ব্যাঙ্কে জমা দিতে হবে। টোকেনের বিপরীতে একটি ট্রানজেকশনের মাধ্যমে সম্পূর্ণ টাকা একবারে জমা দিতে হবে। আংশিক বা মেশিনে টাকা জমা গ্রহণ করা হবে না। নির্ধারিত সময়সীমার মধ্যে প্রদেয় অর্থ জমা দিতে ব্যর্থ হলে NOAটি বাতিল বলে গণ্য হবে এবং সংশ্লিষ্ট দরদাতার জামানত বাজেয়াপ্ত (forfeit) করা হবে।
-
২৪. NOA প্রাপ্ত প্রতিষ্ঠান সমুদয় অর্থ জমাদানের পর ডিপিডিসি কর্তৃপক্ষ Delivery Order ইস্যু করবেন। Delivery Order ইস্যুর ৩০ (ত্রিশ) দিনের মধ্যে নিলামকৃত সকল মালামাল বিজয়ী দরদাতাকে নিজ খরচে ও নিজ দায়িত্বে নির্ধারিত স্থান হতে যথাশীঘ্র গ্রহণ পূর্বক অপসারণ করতে হবে। ভবন ভাঙ্গা/অপসারণের জন্য আলাদাভাবে কোন অর্থ প্রদান করা হবে না। বর্ণিত সময়ের পর মালামালের কোনো প্রকার ক্ষতি বা চুরির ক্ষেত্রে কর্তৃপক্ষ দায়ী থাকবে না।
-
২৫. নিলাম বিজয়ী প্রতিষ্ঠান কর্তৃক NOA তে উদ্ধৃত অর্থ পরিশোধের পর অকৃতকার্য নিলাম দরদাতাগণকে জামানত ফেরত দেওয়া হবে। আর সুষ্ঠুভাবে নিলামকৃত স্থাপনা অপসারণ করা হয়েছে মর্মে ডেলিভারি কমিটি হতে প্রত্যয়ন প্রাপ্তির পর নিলাম বিজয়ী প্রতিষ্ঠানের জামানত ফেরত দেয়া হবে। দরপত্র বাতিল হলে সকল দরদাতার জামানত ফেরত দেয়া হবে।
-
২৬. ডিপিডিসি কর্তৃক গঠিত ডেলিভারি কমিটির উপস্থিতিতে তাঁদের ছাড়পত্র অনুযায়ী মালামাল গ্রহণ/ভবন ভাঙ্গা/অপসারণ করতে হবে।
-
২৭. ভবন ভাঙ্গার ব্যাপারে নিলাম গ্রহীতাকে সর্বোচ্চ সতর্কতার সাথে দায়িত্ব গ্রহণ করতে হবে। ভবন ভাঙ্গার সময় যদি কোন ব্যক্তি আঘাতপ্রাপ্ত হন বা জীবনহানি ঘটে সেক্ষেত্রে ডিপিডিসি কোনভাবে দায়ী হবে না। প্রযোজ্য ক্ষেত্রে ভবন ভাঙ্গার কাজে নিয়োজিত প্রতিষ্ঠানকেই যাবতীয় ঝামেলা/ ক্ষতিপূরণ বহন করতে হবে। এছাড়া স্থানীয় যে কোন বাধা নিলাম গ্রহীতা কর্তৃক মোকাবেলা/ সমস্যার সমাধান করতে হবে।
-
২৮. ডেলিভারি অর্ডারে বর্ণিত নির্ধারিত সময়ের মধ্যে ফাউন্ডেশনসহ স্থাপনা ভেঙ্গে ধ্বংসাবশেষ/ রাবিশসহ যাবতীয় মালামাল অপসারণ পূর্বক সম্পূর্ণ জায়গা নিলাম গ্রহীতা কর্তৃক নিজ খরচে পরিষ্কার করে দিতে হবে। কাজটি অসম্পূর্ণ রাখা হলে অথবা আংশিক কাজ করে চলে গেলে নিলাম গ্রহীতা কর্তৃক জমাকৃত জামানতসহ সমুদয় অর্থ বাজেয়াপ্তপূর্বক ডেলিভারি অর্ডার/NOA বাতিল করা হবে। তবে বিশেষ প্রয়োজনে কর্তৃপক্ষের অনুমোদনক্রমে ডেলিভারির সময় বৃদ্ধি করা যেতে পারে। সেক্ষেত্রে জামানত বাজেয়াপ্ত করা হবে না।
-
২৯. নিলামকৃত স্থাপনার মালামালসমূহ নেওয়ার সময় পার্শ্ববর্তী অধিবাসী ও পথচারী/ জনসাধারণের যেন কোন সমস্যা না হয় নিলাম গ্রহীতা তা নিশ্চিত করবেন।
-
৩০. নিলামকৃত স্থাপনা ভাঙ্গা এবং মালামাল অপসারণ কালে পরিবেশগত ভারসাম্য রক্ষায় মনোযোগী হতে হবে। বাংলাদেশ পরিবেশ অধিদপ্তরের আইনানুযায়ী পরিবেশগত ভারসাম্য নষ্ট হয় এমন কোন পদক্ষেপ গ্রহণ করা যাবে না।
-
৩১. নিলামকৃত স্থাপনা ভাঙ্গা এবং মালামাল অপসারণ কালীন পার্শ্ববর্তী কোন স্থাপনার ক্ষতি সাধন করা যাবে না। যদি কোন ক্ষতি সাধিত হয় তাহলে নিলাম গ্রহীতা উক্ত ক্ষতিপূরণ প্রদান করবেন।
-
৩২. নিলামকৃত স্থাপনার নিচে ও চারপাশে ডিপিডিসি’র একাধিক ১৩২ কেভি, ৩৩ কেভি এবং ১১ কেভি ক্যাবল চালু অবস্থায় রয়েছে। উক্ত ক্যাবলসমূহ যেন কোনোভাবে ক্ষতিগ্রস্ত না হয়, সে জন্য যথাযথ প্রটেকশন ব্যবস্থা গ্রহণ করে নিলামকৃত স্থাপনা ভাঙ্গা এবং মালামাল অপসারণের কাজ সম্পন্ন করতে হবে। উল্লেখিত ক্যাবলসমূহের কোনো ক্ষতি হলে এর সম্পূর্ণ দায়ভার নিলামগ্রহীতা’র উপর বর্তাবে।
-
৩৩. নিলামকৃত স্থাপনার সাথে ডিপিডিসি’র মগবাজার ১৩২/৩৩ কেভি উপকেন্দ্রের মূল কন্ট্রোল এবং সুইচগিয়ার ভবন লাগোয়া অবস্থায় আছে। উক্ত ভবনে বিদ্যমান ৩৩ কেভি এবং ১১ কেভি সুইচগিয়ার চালু অবস্থায় আছে। সেহেতু ভবন ভাঙ্গার সময় সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে, যাতে সুইচগিয়ারসমূহের অপারেশনে কোনো প্রকার বিঘ্ন সৃষ্টি না হয় এবং কোনো ক্ষতি না ঘটে। এ ক্ষেত্রে ডিপিডিসি’র প্রকল্প দপ্তরের প্রয়োজনীয় নির্দেশনা কঠোরভাবে মেনে ভবন ভাঙ্গা এবং মালামাল অপসারণের কাজ সম্পাদন করতে হবে।
-
৩৪. ভবন ভাঙ্গার সময় যদি কোন প্রত্নতাত্ত্বিক/ ঐতিহাসিক বা অপ্রত্যাশিত মূল্যবান কোন সামগ্রী আবিষ্কৃত হয় তবে তা ডিপিডিসি’র সম্পদ বলে গণ্য হবে। ভবন ভাঙ্গার কাজে নিয়োজিত প্রতিষ্ঠান উক্ত বিষয়ে ডিপিডিসি’কে অবহিত করবেন এবং ডিপিডিসি’র নির্দেশনা অনুসারে পরবর্তী পদক্ষেপ নিবেন।
-
৩৫. শ্রম আইন অনুসরণপূর্বক ভবন ভাঙ্গার কাজে নিয়োজিত প্রতিষ্ঠান তাদের নিয়োগকৃত সকলের মজুরী, কর্মঘন্টা, স্বাস্থ্য , পরিবেশ, নিরাপত্তা সহ সকল বৈধ অধিকার যাতে অক্ষুন্ন থাকে সে ব্যপারে সচেষ্ট থাকবেন।
-
৩৬. ভবন ভাঙ্গার কাজে সরকার নির্ধারিত শ্রম আইন অনুযায়ী শিশুদের নিয়োগ দেয়া যাবে না।
-
৩৭. নিলাম বিজয়ী প্রতিষ্ঠান ডেলিভারি অর্ডার প্রদানের পূর্বে ৩০০/= টাকার নন-জুডিশিয়াল স্ট্যাম্পে এই মর্মে অঙ্গীকার প্রদান করবেন যে- " বাংলাদেশের পরিবেশ, শ্রম, অগ্নিনির্বাপনসহ সকল আইন ও বিধি মোতাবেক সর্বোচ্চ নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ পূর্বক ভবন সমূহ ভাঙ্গা/ অপসারণ কাজটি করা হবে। তারপরও দুর্ঘটনায় কেউ আঘাতপ্রাপ্ত/অঙ্গহানী/জীবনহানী হলে ডিপিডিসি কর্তৃপক্ষ তার জন্য দায়ী নন।"
-
৩৮. দরপত্র দাখিলের তারিখ, সময় ও শর্তাবলী পরিবর্তনের ক্ষমতা দরপত্র আহবানকারী সংরক্ষণ করেন।
-
৩৯. শর্তাবলীতে উল্লেখ নাই এমন বিষয়ে কোন জটিলতার সৃষ্টি হলে দরপত্র আহবানকারী কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত বলে বিবেচিত হবে।
-
৪০. কোন কারণ দর্শানো ব্যতিরেকে ডিপিডিসি কর্তৃপক্ষ যে কোন নিলাম দরপত্র গ্রহণ বা সকল নিলাম দরপত্র বাতিল করার ক্ষমতা সংরক্ষণ করেন।
-
৪১. ডিপিডিসি'র ই-অকশন সিস্টেমের মাধ্যমে নিলামে অংশগ্রহণ সংক্রান্ত কোন কারিগরি সহায়তা ও ব্যাখ্যার প্রয়োজনে অফিসকালীন সময়ে ই-অকশন হেল্প লাইনে (মোঃ হুমায়ুন কবির,জুনিয়র এসিস্টেন্ট ম্যানেজার-আইসিটি ০১৩২১১৩৭২২৬ ও দীপক চন্দ্র রায়,উপ-ব্যবস্থাপক, আইসিটি- ০১৭৩০৩৩৫০৫১) যোগাযোগ করা যাবে। এছাড়া নিলামে অংশগ্রহণের বিস্তারিত প্রক্রিয়া সম্পর্কে জানার জন্য নিম্নের লিঙ্ক দেখা যেতে পারে- (ক) FAQ: https://au–ction.dpdc.org.bd/Home/FAQ (খ) Manual: https://tinyurl.com/ydyrozyv
|
| ২০ |
বিশেষ দ্রষ্টব্য |
|